টাঙ্গাইলে অ্যাম্বুলেন্স ও পিকআপ ভ্যানের সংঘর্ষে ৫ জন নিহত
টাঙ্গাইলে অ্যাম্বুলেন্স ও পিকআপভ্যানের সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছে। সংঘর্ষে নিহেতদের পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। নিহতরা হলেন, অ্যাম্বুলেন্সের চালক সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার আল মামুনের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৯), তার সহকারি সলঙ্গার রানীনগর গ্রামের রাজ্জাক মন্ডলের ছেলে জুয়েল (২৮)। এছাড়া অ্যাম্বুলেন্সে থাকা একই পরিবারের তিন সদস্য। ক্যান্সারে আক্রান্ত চট্রগ্রাম ইপিজেটের ত্রিপোর্ট এলাকার প্রবাসী মোকসেদের স্ত্রী ফরিদা (৩৫) ফরিদার মেয়ে মারিয়া আক্তার (১৫) ও বড় বোন ফেরদৌসী বেগম (৪৫)।
টাঙ্গাইলে অ্যাম্বুলেন্স ও পিকআপভ্যানের সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছে। সংঘর্ষে নিহেতদের পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। নিহতরা হলেন, অ্যাম্বুলেন্সের চালক সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার আল মামুনের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৯), তার সহকারি সলঙ্গার রানীনগর গ্রামের রাজ্জাক মন্ডলের ছেলে জুয়েল (২৮)। এছাড়া অ্যাম্বুলেন্সে থাকা একই পরিবারের তিন সদস্য। ক্যান্সারে আক্রান্ত চট্রগ্রাম ইপিজেটের ত্রিপোর্ট এলাকার প্রবাসী মোকসেদের স্ত্রী ফরিদা (৩৫) ফরিদার মেয়ে মারিয়া আক্তার (১৫) ও বড় বোন ফেরদৌসী বেগম (৪৫)।
বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি তদন্ত) সাইদুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম থেকে অ্যাম্বুলেন্স যোগে আসা ক্যান্সার আক্রান্ত ফরিদাকে নিয়ে তার স্বজনরা সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর খাজা ইউনুছ আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেমোথেরাপি দিতে নিয়ে যাচ্ছিলো। সেসময় মহাসড়কের হাতিয়া এলাকায় দুর্ঘটনায় কবলে পড়ে প্রাণ হারায়।
ফরিদার স্বজন রিপন জানান, নিহত ফরিদা দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সিরাজগঞ্জে ওই হাসপাতালে কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন। আজ তার শেষ কেমোথেরাপি দেবার কথা ছিলো। সরকারের লকডাউন ঘোষণায় গণপরিবহন বন্ধ থাকায় এ্যাম্বুলেন্সে করে যাচ্ছিলেন তিনি।
লকডাউনের জন্য সিরাজগঞ্জে বাসা ভাড়া করে চিকিৎসা গ্রহণের কথা ছিল। তাই দুই মেয়ে, বোন ও ভাইয়ের ছেলে সাথে করে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ছোট মেয়ে ও ভাইয়ের ছেলে বেঁচে আছে। তবে তাদের অবস্থাও গুরুতর।